স্পট ফিক্সিং : পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ রিমান্ডে
Page 1 of 1
স্পট ফিক্সিং : পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ রিমান্ডে
স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে গ্রেপ্তার হওয়া পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খানকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। সোমবার তাকে মূখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে বিকেল পাচটায় শুনানি শেষে হাকিম আতিকুল ইসলাম দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রোববার সন্ধ্যায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলোয়াড়দের সংরক্ষিত এলাকা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নিরাপত্তাকর্মীরা সন্দেহভাজন হিসেবে সাজিদকে আটক করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাত নয়টার দিকে মিরপুর থানায় পুলিশের হাতে তুলে দেয় তাকে।
বিসিবির নিরপত্তা বিভাগের পরিচালক কর্নেল (অব মিসবাউদ্দিন সেরনিয়াবাত বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাজিদকে গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করে। গোয়েন্দা বিভাগ থেকেই তদন্ত কাজ চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে মিরপুর থানার পুলিশ।
অভিযুক্ত সাজিদের মোবাইল ফোনে চিটাগং কিংসের পাকিস্তানি ক্রিকেটার নাসির জামশেদের সেলফোন নম্বরসহ ব্যাংকের হিসেব নম্বর পাওয়া গেছে। ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের আরেক ক্রিকেটার রানা নাভেদ উল হাসানের ই-মেইলের ঠিকানাও ছিলো তার সেলফোনে। বিসিবি নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের পাকিস্তানের ওই নাগরিক স্বীকার করেছেন জামশেদের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেন হয়েছে। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য চেষ্টা করছে গোয়েন্দা সংস্থা।
এদিকে বিসিবির এবং ঢাকায় অবস্থানরত আকসুর কর্মকর্তারা চিটাগং কিংসের ক্রিকেটার নাসির জামশেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। তিনি ফোনে জানান, ‘কিছু বিষয়ে তাদের জানার ছিলো, আমাকে প্রশ্ন করেছেন, আমি তার উত্তর দিয়েছি।’
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন লিপু বাংলানিউজকে জানান, সম্ভাব্য স্পট ফিক্সার সাজিদকে গ্রেপ্তার এবং পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগের বিষয়টি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)’কে অবহিত করেছে বিসিবি। পিসিবি এতে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের আইনে বিচারিক প্রক্রিয়া চলবে বলে জানান লিপু।
আনুষ্ঠানিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন,‘আইনি বিষয়গুলো আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেই দেখতে হবে। সেজন্য আমরা তাকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। তদন্তের খাতিরে পুলিশ যদি আমাদের কাছে কিছু জানতে চায় আমরা তাদেরকে সাহায্য করবো।”
পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা বিপিএল শেষে দেশ ছাড়তে পারবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জালাল বলেন,‘যদি পুলিশ কাউকে সন্দেহ করে এবং বাংলাদেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেয় তাহলে তাকে থাকতে হবে।’
রোববার সন্ধ্যায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলোয়াড়দের সংরক্ষিত এলাকা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নিরাপত্তাকর্মীরা সন্দেহভাজন হিসেবে সাজিদকে আটক করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাত নয়টার দিকে মিরপুর থানায় পুলিশের হাতে তুলে দেয় তাকে।
বিসিবির নিরপত্তা বিভাগের পরিচালক কর্নেল (অব মিসবাউদ্দিন সেরনিয়াবাত বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাজিদকে গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করে। গোয়েন্দা বিভাগ থেকেই তদন্ত কাজ চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে মিরপুর থানার পুলিশ।
অভিযুক্ত সাজিদের মোবাইল ফোনে চিটাগং কিংসের পাকিস্তানি ক্রিকেটার নাসির জামশেদের সেলফোন নম্বরসহ ব্যাংকের হিসেব নম্বর পাওয়া গেছে। ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের আরেক ক্রিকেটার রানা নাভেদ উল হাসানের ই-মেইলের ঠিকানাও ছিলো তার সেলফোনে। বিসিবি নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের পাকিস্তানের ওই নাগরিক স্বীকার করেছেন জামশেদের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেন হয়েছে। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য চেষ্টা করছে গোয়েন্দা সংস্থা।
এদিকে বিসিবির এবং ঢাকায় অবস্থানরত আকসুর কর্মকর্তারা চিটাগং কিংসের ক্রিকেটার নাসির জামশেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। তিনি ফোনে জানান, ‘কিছু বিষয়ে তাদের জানার ছিলো, আমাকে প্রশ্ন করেছেন, আমি তার উত্তর দিয়েছি।’
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন লিপু বাংলানিউজকে জানান, সম্ভাব্য স্পট ফিক্সার সাজিদকে গ্রেপ্তার এবং পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগের বিষয়টি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)’কে অবহিত করেছে বিসিবি। পিসিবি এতে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের আইনে বিচারিক প্রক্রিয়া চলবে বলে জানান লিপু।
আনুষ্ঠানিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন,‘আইনি বিষয়গুলো আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেই দেখতে হবে। সেজন্য আমরা তাকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। তদন্তের খাতিরে পুলিশ যদি আমাদের কাছে কিছু জানতে চায় আমরা তাদেরকে সাহায্য করবো।”
পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা বিপিএল শেষে দেশ ছাড়তে পারবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জালাল বলেন,‘যদি পুলিশ কাউকে সন্দেহ করে এবং বাংলাদেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেয় তাহলে তাকে থাকতে হবে।’
Similar topics
» বিপিএলে স্পট ফিক্সার সন্দেহে পাকিস্তানি গ্রেফতার
» স্পট ফিক্সিং অস্বীকার করেছেন ক্রিকেটার শরিফুল
» শুরুর আগেই ফিক্সিং নিয়ে তোলপাড়, মাশরাফিকে প্রস্তাব
» স্পট ফিক্সিং অস্বীকার করেছেন ক্রিকেটার শরিফুল
» শুরুর আগেই ফিক্সিং নিয়ে তোলপাড়, মাশরাফিকে প্রস্তাব
Page 1 of 1
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|
Wed Nov 23, 2022 4:37 pm by Admin
» Sylhet Strikers - 2023 Squad
Mon Nov 07, 2022 3:19 am by Admin
» Fortune Barishal - Full Squad
Tue Nov 01, 2022 7:04 am by Admin
» Rivals: Dhaka Dynamites v Rangpur Riders thing
Fri Nov 03, 2017 4:04 am by Admin
» Adam Zampa confirmed by Sylhet Surma Sixers
Sun Aug 13, 2017 10:06 am by Admin
» Jos Buttler to be paid 2 crore in BPL
Fri Aug 11, 2017 11:11 pm by Admin
» Ticket price of this year’s BPL will be lower
Fri Aug 11, 2017 7:40 pm by Admin
» Sylhet all set to arrange BPL 2017
Fri Aug 11, 2017 7:29 pm by Admin
» Jos Buttler to play the full season of BPL’5 for Comilla Victorians
Fri Aug 11, 2017 8:57 am by Admin