বিপিএলে স্পট ফিক্সার সন্দেহে পাকিস্তানি গ্রেফতার
Page 1 of 1
বিপিএলে স্পট ফিক্সার সন্দেহে পাকিস্তানি গ্রেফতার
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে সন্দেহে সাজিদ খান নামের জনৈক পাকিস্তানি নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে বিসিবির নিরাপত্তা বিভাগ।
রোববার খেলোয়াড়দের সাজঘরের কাছ থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানান বিসিবি নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক কর্নেল (অব মিজবাউল হক সেরনিয়াবাত। সাজিদের মোবাইলফোনে চিটাগং কিংসের পাকিস্তানী ক্রিকেটার নাসির জামশেদের মোবাইল নম্বরসহ ব্যাংকের হিসাব (অ্যাকাউন্ট) নম্বর আর ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের রানা নাভেদ উল হাসানের ই-মেইলের ঠিকানা পাওয়া গেছে। এরপর তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতে মিরপুর থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
সেরনিয়াবাত জানান, আটক সাজিদ খানের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য ফিক্সার হিসেবে মিরপুর ২ নম্বর থানায় একটি মামলাও করা হয়েছে বিসিবির পক্ষ থেকে।`
বিসিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাবাদে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানান কর্নেল সেরনিয়াবাত। তারওপর ভিত্তি করে মামলা করা হয়।
বিসিব নিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে বাংলানিউজকে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেন, `আটক সাজিদ খান ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকায় অবস্থান করছেন এবং সবগুলো ম্যাচে স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রথম পর্বের খেলা শেষে চট্টগ্রামের খেলাতেও ছিলেন বলে সাজিদ খান স্বীকার করেছেন। একটি দলকে অনুস্মরণ করে কক্সসবাজারও যান তিনি। চট্টগ্রাম পর্বের খেলা শেষে ঢাকায় ফিরে আগের চেয়ে বেশি তৎপর হয়ে উঠেন। মাঝে নাসির জামশেদের সঙ্গে সাজিদ খান আর্থিক লেনদেন করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।
রোববার সকাল ১১টা থেকে মোবাইলফোনে তার দেশের অনেকগুলো নম্বরে যোগাযোগ করেছেন। এসময় বাংলাদেশিদের মোবাইলেও কথা বলেছেন বলে নিশ্চত হয়েছেন বিসিবি কর্মকর্তারা।
যেভাবে আটক হলেন: বিপিএলে রোববারের চিটাগং কিংস ও বরিশাল বার্নার্সের ম্যাচের আগে তাকে ক্রিকেটারদের সাজঘর জোন ওয়ানে দেখা যায় সাজিদকে। বিষয়টি নজরে আসে বিসিবি নিরাপত্তাকর্মীদের। পরে তাকে ফোনে কথা বলতে দেখে সন্দেহ ঘনিভূত হয়। একপর্যায়ে তাকে আটক করে কর্নেল সেরনিয়াবাতের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। বিপএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, সদস্য সচিব সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর, বিসিবি পরিচালক শফিকুর রহমান মুন্নাসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আটককৃত সাজিদ খানকে দীর্ঘ সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার সত্যতা পাওয়া যায়।
পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খান বাংলাদেশে আসেন প্রসাধনী সামগ্রী আমদানিকারকের পরিচয় দিয়ে। তার পিতার নাম ফরিদ খান। ঢাকায় হোটেল প্রিন্সে থাকতেন সাজিদ। মামলা হওয়া হোটেলও অভিযান চালায় পুলিশ।
এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে গ্রেপ্তারকৃত পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খানকে গোয়েন্দা বিভাগের হাতে তুলে দেয় মিরপুর থানার পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের খুজে বের করতে গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) কাজে লেগে পড়েছে বলে জানায় মিরপুর ২ নম্বর থানার পুলিশ।
রোববার খেলোয়াড়দের সাজঘরের কাছ থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানান বিসিবি নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক কর্নেল (অব মিজবাউল হক সেরনিয়াবাত। সাজিদের মোবাইলফোনে চিটাগং কিংসের পাকিস্তানী ক্রিকেটার নাসির জামশেদের মোবাইল নম্বরসহ ব্যাংকের হিসাব (অ্যাকাউন্ট) নম্বর আর ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের রানা নাভেদ উল হাসানের ই-মেইলের ঠিকানা পাওয়া গেছে। এরপর তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতে মিরপুর থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
সেরনিয়াবাত জানান, আটক সাজিদ খানের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য ফিক্সার হিসেবে মিরপুর ২ নম্বর থানায় একটি মামলাও করা হয়েছে বিসিবির পক্ষ থেকে।`
বিসিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাবাদে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানান কর্নেল সেরনিয়াবাত। তারওপর ভিত্তি করে মামলা করা হয়।
বিসিব নিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে বাংলানিউজকে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেন, `আটক সাজিদ খান ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকায় অবস্থান করছেন এবং সবগুলো ম্যাচে স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রথম পর্বের খেলা শেষে চট্টগ্রামের খেলাতেও ছিলেন বলে সাজিদ খান স্বীকার করেছেন। একটি দলকে অনুস্মরণ করে কক্সসবাজারও যান তিনি। চট্টগ্রাম পর্বের খেলা শেষে ঢাকায় ফিরে আগের চেয়ে বেশি তৎপর হয়ে উঠেন। মাঝে নাসির জামশেদের সঙ্গে সাজিদ খান আর্থিক লেনদেন করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।
রোববার সকাল ১১টা থেকে মোবাইলফোনে তার দেশের অনেকগুলো নম্বরে যোগাযোগ করেছেন। এসময় বাংলাদেশিদের মোবাইলেও কথা বলেছেন বলে নিশ্চত হয়েছেন বিসিবি কর্মকর্তারা।
যেভাবে আটক হলেন: বিপিএলে রোববারের চিটাগং কিংস ও বরিশাল বার্নার্সের ম্যাচের আগে তাকে ক্রিকেটারদের সাজঘর জোন ওয়ানে দেখা যায় সাজিদকে। বিষয়টি নজরে আসে বিসিবি নিরাপত্তাকর্মীদের। পরে তাকে ফোনে কথা বলতে দেখে সন্দেহ ঘনিভূত হয়। একপর্যায়ে তাকে আটক করে কর্নেল সেরনিয়াবাতের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। বিপএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, সদস্য সচিব সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর, বিসিবি পরিচালক শফিকুর রহমান মুন্নাসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আটককৃত সাজিদ খানকে দীর্ঘ সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার সত্যতা পাওয়া যায়।
পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খান বাংলাদেশে আসেন প্রসাধনী সামগ্রী আমদানিকারকের পরিচয় দিয়ে। তার পিতার নাম ফরিদ খান। ঢাকায় হোটেল প্রিন্সে থাকতেন সাজিদ। মামলা হওয়া হোটেলও অভিযান চালায় পুলিশ।
এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে গ্রেপ্তারকৃত পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খানকে গোয়েন্দা বিভাগের হাতে তুলে দেয় মিরপুর থানার পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের খুজে বের করতে গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) কাজে লেগে পড়েছে বলে জানায় মিরপুর ২ নম্বর থানার পুলিশ।
Similar topics
» স্পট ফিক্সিং : পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ রিমান্ডে
» স্পট ফিক্সিং অস্বীকার করেছেন ক্রিকেটার শরিফুল
» ভুল তথ্য দিয়ে বিপিএলে রাজ্জাক
» অবৈতনিক ছুটি নিয়ে বিসিবি স্টাফরা বিপিএলে
» বিপিএলে গঠনতন্ত্র মানা হয়নি: চিটাগং কিংস
» স্পট ফিক্সিং অস্বীকার করেছেন ক্রিকেটার শরিফুল
» ভুল তথ্য দিয়ে বিপিএলে রাজ্জাক
» অবৈতনিক ছুটি নিয়ে বিসিবি স্টাফরা বিপিএলে
» বিপিএলে গঠনতন্ত্র মানা হয়নি: চিটাগং কিংস
Page 1 of 1
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|
Wed Nov 23, 2022 4:37 pm by Admin
» Sylhet Strikers - 2023 Squad
Mon Nov 07, 2022 3:19 am by Admin
» Fortune Barishal - Full Squad
Tue Nov 01, 2022 7:04 am by Admin
» Rivals: Dhaka Dynamites v Rangpur Riders thing
Fri Nov 03, 2017 4:04 am by Admin
» Adam Zampa confirmed by Sylhet Surma Sixers
Sun Aug 13, 2017 10:06 am by Admin
» Jos Buttler to be paid 2 crore in BPL
Fri Aug 11, 2017 11:11 pm by Admin
» Ticket price of this year’s BPL will be lower
Fri Aug 11, 2017 7:40 pm by Admin
» Sylhet all set to arrange BPL 2017
Fri Aug 11, 2017 7:29 pm by Admin
» Jos Buttler to play the full season of BPL’5 for Comilla Victorians
Fri Aug 11, 2017 8:57 am by Admin