বিপিএল: আইকন ক্রিকেটারদের বেহাল দশা
Page 1 of 1
বিপিএল: আইকন ক্রিকেটারদের বেহাল দশা
বিপিএল টি২০ টুর্নামেন্টে অনেক বেশি প্রত্যাশা ছিল ছয় আইকন ক্রিকেটারদের উপর। কিন্তু সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী ছয় বিভাগের আইকন ক্রিকেটার কেউ আশানুরূপ পারফর্মেন্স মাঠে দেখাতে পারেননি।
ব্যতিক্রম কেবল খুলনার আইকন ও অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। এই একজনই বিপিএলে ব্যাট ও বল হাতে ধারাবাহিকভাবে পারফর্মেন্স দেখাতে পেরেছেন। বাকিদের নিয়ে আলোচনা করার মতো বিশেষ কিছু বিপিএলে হয়নি। যা কিছু হয়েছে তা ওই ভাড়া করা বিদেশী ব্যাটসম্যানদের ব্যাট থেকে।
১২টি ম্যাচে ২টি সেঞ্চুরি, তা এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিস গেইলের ব্যাট থেকে। সিলেটের বিপক্ষে ৪৪ বলে ১০০ আর ঢাকার বিপক্ষে ৬১ বলে ১১৬ রান।
এই পর্যন্ত ১৭টি ফিফটি হয়েছে বিপিএলে। যার মধ্যে ২টি ফিফটি কেবল দেশী ব্যাটসম্যানের ব্যাট থেকে এসেছে। প্রথমটি অলকের ব্যাট থেকে। ৩৬ বলে ৫৬ রান বরিশালের বিপক্ষে আর অপরটি ওপেনার মিজানুর রহমানের। রাজশাহীর হয়ে ৫২ বলে ৬৫ রান করেছেন বরিশালের বিপক্ষে।
বিপিএলে ফিফটির পরিসংখ্যানটাই আসলে ৬ আইকনের পারফর্মেন্সের চেহারা ফুটিয়ে তুলেছে। কারণ ১৭ ফিফটিতে দুইজন দেশী ক্রিকেটার; তাতে ছয় আইকনের নাম নেই।
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ঢাকার আইকন মোহাম্মদ আশরাফুল ৫ ম্যাচে যথাক্রমে রান করেছেন ৯+২৩*+২৮+৪+১১=৭৫ রান! ২৩ রানে সিলেটের বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
দেশী ব্যাটসম্যান হিসেবে সিলেটের আইকন অলরাউন্ডার অলক কাপালির ব্যাট থেকে এসেছে প্রথম ফিফটি। বরিশালের বিপক্ষে তিনি ৩৬ বলে করেছিলেন ৫৬ রান। এর পর আর কোনো কথা বলেনি অলকের ব্যাট। সিলেটের ৪ ম্যাচে অলকের ব্যাট থেকে রান এসেছে যথাক্রমে ৫৬+১০+১৪+৩৪=১১৪ রান!
আর চট্টগ্রাম কিংসের আইকন জাতীয় দলের হার্ডহিটার খ্যাত তামিম ইকবাল এক ম্যাচে ৩ রানে আউট হবার পর ইনজুরির শিকার আক্রান্ত হন।
বরিশালের অধিনায়ক ও আইকন শাহরিয়ার নাফীস চারি ম্যাচের সবগুলোতেই মাঠে নেমেছেন। তবে ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন মাত্র ৩ ম্যাচে। তার সংগ্রহ হচ্ছে ২৮+ ৬+৪=৩৮ রান!
জাতীয় দলের অধিনায়ক, রাজশাহীর আইকন ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম পাঁচ ম্যাচের একটিতে শূন্য রানে ফেরত আসেন। চার ম্যাচে সংগ্রহ ২২+০+৩৩+৪৭+১০= ১১২ রান।
একমাত্র সাকিবই ব্যতিক্রম। বিশ্বসেরা এই অলরাটউন্ডার ব্যাট হাতে না পারলে বল হাতে সফল। আবার বল হাতে না হলে ব্যাট তো আছেই। যেমন চার ম্যাচে সাকিব রান করেছেন যথাক্রমে ৪২+৪+৫+৪৪=৯৫। অন্যদিকে ৪ ম্যাচে ঢাকার বিপক্ষে ২৫ রানে ১টি, চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ ওভারে ১১ রানে কোনো উইকেট পাননি, বরিশালের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১টি মেডেন দিয়ে ১৯ রানে ২ উইকেট আর রাজশাহীর বিপক্ষে ৪ ওভারে শিকার করেন ৩৫ রানে ২ উইকেট।
অর্থাৎ চার ম্যাচে সাকিব মাত্র ৯৫ রান সংগ্রহ করলেন বল হাতে পাঁচ উইকেট শিকার করে নিজের পারফর্মেন্স এভারেজ করে ফেলেছেন। যে কারণে অলরাউন্ডিং পারফর্মেন্সের কারণে বিপিএলে আইকন ক্রিকেটার হিসাবে সাকিব নিয়ে সমালোচনার সুযোগ কম।
ব্যতিক্রম কেবল খুলনার আইকন ও অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। এই একজনই বিপিএলে ব্যাট ও বল হাতে ধারাবাহিকভাবে পারফর্মেন্স দেখাতে পেরেছেন। বাকিদের নিয়ে আলোচনা করার মতো বিশেষ কিছু বিপিএলে হয়নি। যা কিছু হয়েছে তা ওই ভাড়া করা বিদেশী ব্যাটসম্যানদের ব্যাট থেকে।
১২টি ম্যাচে ২টি সেঞ্চুরি, তা এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিস গেইলের ব্যাট থেকে। সিলেটের বিপক্ষে ৪৪ বলে ১০০ আর ঢাকার বিপক্ষে ৬১ বলে ১১৬ রান।
এই পর্যন্ত ১৭টি ফিফটি হয়েছে বিপিএলে। যার মধ্যে ২টি ফিফটি কেবল দেশী ব্যাটসম্যানের ব্যাট থেকে এসেছে। প্রথমটি অলকের ব্যাট থেকে। ৩৬ বলে ৫৬ রান বরিশালের বিপক্ষে আর অপরটি ওপেনার মিজানুর রহমানের। রাজশাহীর হয়ে ৫২ বলে ৬৫ রান করেছেন বরিশালের বিপক্ষে।
বিপিএলে ফিফটির পরিসংখ্যানটাই আসলে ৬ আইকনের পারফর্মেন্সের চেহারা ফুটিয়ে তুলেছে। কারণ ১৭ ফিফটিতে দুইজন দেশী ক্রিকেটার; তাতে ছয় আইকনের নাম নেই।
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ঢাকার আইকন মোহাম্মদ আশরাফুল ৫ ম্যাচে যথাক্রমে রান করেছেন ৯+২৩*+২৮+৪+১১=৭৫ রান! ২৩ রানে সিলেটের বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
দেশী ব্যাটসম্যান হিসেবে সিলেটের আইকন অলরাউন্ডার অলক কাপালির ব্যাট থেকে এসেছে প্রথম ফিফটি। বরিশালের বিপক্ষে তিনি ৩৬ বলে করেছিলেন ৫৬ রান। এর পর আর কোনো কথা বলেনি অলকের ব্যাট। সিলেটের ৪ ম্যাচে অলকের ব্যাট থেকে রান এসেছে যথাক্রমে ৫৬+১০+১৪+৩৪=১১৪ রান!
আর চট্টগ্রাম কিংসের আইকন জাতীয় দলের হার্ডহিটার খ্যাত তামিম ইকবাল এক ম্যাচে ৩ রানে আউট হবার পর ইনজুরির শিকার আক্রান্ত হন।
বরিশালের অধিনায়ক ও আইকন শাহরিয়ার নাফীস চারি ম্যাচের সবগুলোতেই মাঠে নেমেছেন। তবে ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন মাত্র ৩ ম্যাচে। তার সংগ্রহ হচ্ছে ২৮+ ৬+৪=৩৮ রান!
জাতীয় দলের অধিনায়ক, রাজশাহীর আইকন ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম পাঁচ ম্যাচের একটিতে শূন্য রানে ফেরত আসেন। চার ম্যাচে সংগ্রহ ২২+০+৩৩+৪৭+১০= ১১২ রান।
একমাত্র সাকিবই ব্যতিক্রম। বিশ্বসেরা এই অলরাটউন্ডার ব্যাট হাতে না পারলে বল হাতে সফল। আবার বল হাতে না হলে ব্যাট তো আছেই। যেমন চার ম্যাচে সাকিব রান করেছেন যথাক্রমে ৪২+৪+৫+৪৪=৯৫। অন্যদিকে ৪ ম্যাচে ঢাকার বিপক্ষে ২৫ রানে ১টি, চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ ওভারে ১১ রানে কোনো উইকেট পাননি, বরিশালের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১টি মেডেন দিয়ে ১৯ রানে ২ উইকেট আর রাজশাহীর বিপক্ষে ৪ ওভারে শিকার করেন ৩৫ রানে ২ উইকেট।
অর্থাৎ চার ম্যাচে সাকিব মাত্র ৯৫ রান সংগ্রহ করলেন বল হাতে পাঁচ উইকেট শিকার করে নিজের পারফর্মেন্স এভারেজ করে ফেলেছেন। যে কারণে অলরাউন্ডিং পারফর্মেন্সের কারণে বিপিএলে আইকন ক্রিকেটার হিসাবে সাকিব নিয়ে সমালোচনার সুযোগ কম।
Similar topics
» রুবেলের বিপিএল শেষ
» আগামী বছর বিপিএল ছয় বিভাগে
» প্রতারণার শিকার বিপিএল সেক্রেটারি!
» বিপিএল খেলার নিয়মাবলি তৈরি হয়নি!
» বিপিএল উদ্বোধনী টিকিটের চড়া মূল্য
» আগামী বছর বিপিএল ছয় বিভাগে
» প্রতারণার শিকার বিপিএল সেক্রেটারি!
» বিপিএল খেলার নিয়মাবলি তৈরি হয়নি!
» বিপিএল উদ্বোধনী টিকিটের চড়া মূল্য
Page 1 of 1
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|
Wed Nov 23, 2022 4:37 pm by Admin
» Sylhet Strikers - 2023 Squad
Mon Nov 07, 2022 3:19 am by Admin
» Fortune Barishal - Full Squad
Tue Nov 01, 2022 7:04 am by Admin
» Rivals: Dhaka Dynamites v Rangpur Riders thing
Fri Nov 03, 2017 4:04 am by Admin
» Adam Zampa confirmed by Sylhet Surma Sixers
Sun Aug 13, 2017 10:06 am by Admin
» Jos Buttler to be paid 2 crore in BPL
Fri Aug 11, 2017 11:11 pm by Admin
» Ticket price of this year’s BPL will be lower
Fri Aug 11, 2017 7:40 pm by Admin
» Sylhet all set to arrange BPL 2017
Fri Aug 11, 2017 7:29 pm by Admin
» Jos Buttler to play the full season of BPL’5 for Comilla Victorians
Fri Aug 11, 2017 8:57 am by Admin